বৃহস্পতিবার, ১৩ মে, ২০১০

উকিলে ছুলে ছত্রিশ ঘা

কথায় বলে পুলিশে ছুলে আঠেরো ঘা আর উকিলে ছুলে ছত্রিশ। কথাটা হাড়ে হারে টের পাচ্ছেন জলপাইগুড়ি ব্যাবসায়ী সমিতি। কেন? আদপে কোনো সাধারন ব্যাবসায়ীর উকিলের সাথে গন্ডোগোলেই জড়াতে চাইবেন না। কিন্তু সমাজপাড়ায় ঘটনা একদম ভিন্নগতীতে ঘটেগেলো। সামনে দাঁড়িয়ে সব দেখলাম। মাতাল উকিল চড়াও হলেন এক ছোট্টো ব্যাবসায়ীর উপর। কারন কি? একটা বাচ্চাকে উকিল আইনের লাথি মারলেন পেছনে। প্রতিবাদ করতে গেলেন দুই একজন ব্যাবসায়ী। মাতাল উকিল মাড়লেন ব্যাবসায়ীকে। এটাতো আইনত দন্ডনিয় অপরাধ। কার পেছনে কে দাড়ালেন দেখা দরকার। প্রথমত বাচ্চাটার পেছনে দাড়ালেন ব্যাবসায়ীরা, ব্যাবসায়ী দের পেছনে সমিতি, সমিতির পেছনে রাজনৈতিক দল। অন্যদিকে মদপ্য উকিলের পেছনে আরো কিছু অপরাধ প্রবন উকিল, অপরাধ প্রবন উকিলের পেছনে বার কাউন্সিল, বার কাউন্সিলের পেছনে ডিস্ট্রিক যজ এবং পুলিশ।


কাজেই সামলে থাকুন জলপাইগুড়ির নাগরিক, সমাজ বিরধী উকিলে যদি আপনাকে ছুয়ে যায়, তাহলে ছত্রিশের যায়গায় বাহাত্তুর ঘাঁ হতেই পারে। এই বিষয়ে উল্যেখ করা দরকার, ঘটনা স্থলে অনুপস্থিত আনন্দবাজারের সাংবাদিক উকিলের তাবেদারি করেই লেখা ছাপালেন আনন্দবাজারের প্রথম পাতায়। হায়রে সাধারন মানুশ, পালাবি কোথায়?